পর্যটন নগরী কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নে একশত নয়জন নিয়ে অধিকার বাস্তবায়ন কমিটি গঠিত হয়। থাইংখালী বাজারে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠান হয়।
এতে পালংখালীর অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির এম এ, আব্দুস সত্তার আজাদ, আবদুল গফুর নান্নু, দোলুয়ার হোসাইন বাপ্পি নুরুল আফছার সাজু, আবুল আলা, এবং চেয়ারম্যান, বিভিন্ন সাংবাদিক ও জনগণ প্রমুখ উপস্থিত হয়।
পালংখালী ইউনিয়নের যারা শিক্ষিত বেকার এবং যাদের কে চাকরি থেকে বাদ দিয়েছে তাদের যাতে আবার চাকরি তে নিয়ে নেয়। বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন কথা ছিল যে স্থানীয় জনগণেরদের থেকে ৭০% লোক নিয়োগ দিতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এনজিও কর্তৃপক্ষ তা মানতে নারাজ। স্থানীয় জনগণেরদের ২৫% খাদ্য সহযোগিতা করার কথা থাকলেও এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তারা। উখিয়া উপজেলার উক্ত ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের বসবাসের স্থাপন বা এলাকার স্থানীয়রা যোগ্যতাসম্পন্ন থাকলেও এনজিও কর্তৃপক্ষের একঘেয়েমি সিদ্ধান্তে চাকরিতে নিয়োগ থেকে বঞ্চিত তারা।
পালংখালী ইউনিয়নর অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠান হয় ।
তাদের দাবি আমাদের চাষের জমি জায়গা সব রোহিঙ্গাদের বসবাসের স্থাপন তৈরি করে দিলাম, বন সম্পদ দিয়ে দিলাম, যে নদ নদী থেকে অর্থ যোগাড় হতো সে নদীতে আর পা রাখা যায় না কারণ ময়লা আর্বজনা ভরে গেছে অর্থ পদ যা ছিল বন্ধ। তাই পালংখালী ইউনিয়ন বেকার জনগণ দের চাকরি দাবি নিয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠান হয় ।
পালংখালী ইউনিয়নর অধিকার বাস্তবায়ন কমিটি বলে আমরা আমাদের অধিকার বাস্তবায়ন করে ছাড়ব মাঠে নামতে পারি। তাই তারা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা প্রশাসন বরাবর দরখাস্ত করবে বলে জানান।
তারা বাঁচতে চাই আর বেকার জীবন নিয়ে এভাবে থাকতে চাই না বলে তাদের এই মানববন্ধন সভা অনুষ্ঠান।